ইতিহাসে প্রথমবার রাষ্ট্রপতি ভবনে বিয়ে? ভুয়ো দাবি বাংলা সংবাদমাধ্যমের
বুম যাচাই করে দেখে রাষ্ট্রপতি ভবনে এর আগেও অনেকবার বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে।
সাধুর বেশ ধরা মহাকুম্ভ মেলায় ধরা পড়েনি মুসলমান জঙ্গি, AI ছবি ভাইরাল
বুম দেখে মহাকুম্ভ মেলায় সাধুর বেশে আয়ুব খান নামক জঙ্গি গ্রেফতারের দাবিতে ভাইরাল ছবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগে তৈরি।
মুর্শিদাবাদ বেলডাঙার হিংসার ঘটনা বলে ছড়াল আগ্নেয়াস্ত্রের পুরনো ভিডিও
বুম দেখে ভাইরাল এই ভিডিওতে সাম্প্রতিক কোনও উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত দেখতে পাওয়া যায় না।
অমিত শাহকে বকছেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার? সম্পাদনা করে ছড়াল অসম্পর্কিত ভিডিও
বুম দেখে তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার ও অমিত শাহের দুটি আলাদা দিনের ভিডিও জুড়ে ভাইরাল ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে।
শ্রীলঙ্কায় পাওয়া কুম্ভকর্ণের তলোয়ার দাবিতে ভাইরাল AI নির্মিত ছবি
বুম দেখে ছবিগুলি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি, আসল নয়।
বাংলাদেশ: মহম্মদ ইউনূস ও অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের ভুয়ো প্রতিবেদন ভাইরাল
বুম দেখে দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস শাখা উভয়েই এই প্রতিবেদনের ছবি ভুয়ো বলে নস্যাৎ করেছে।
মহিলা কৃষকদের জীবনে বৈষম্য ঘুচবে কবে?
সুস্থায়ী উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য কৃষিক্ষেত্রে মহিলাদের ক্ষমতায়ন জরুরি। তাঁরা উৎপাদক, কিন্তু উৎপাদন প্রক্রিয়ায় তাদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। লিখছেন দেবাশিস মিথিয়া
ভারত এআই ব্যবহারের জন্য কতটা প্রস্তুত?
সদ্যপ্রয়াত জিএন সাইবাবাকে রাষ্ট্র অকারণে বন্দি করে রেখেছিল, তা আদালতের রায় প্রমাণিত। তবে এই নিষ্ঠুরতাই এখন শাসকের কৌশল। লিখছেন দেবর্ষি ভট্টাচার্য
ভারতের প্রধানতম শিরঃপীড়ার নাম অর্থনীতি
কর্মসংস্থানের অভাব রাজনৈতিক অস্থিরতাকে ত্বরান্বিত করে। এই খামতি মেটানোর জন্য পরিষেবা ক্ষেত্রে জোর দেওয়া উচিত। লিখছেন অরিজিৎ ঘোষ
এবেনেজ়ার স্ক্রুজ হল একটি কাল্পনিক চরিত্র। চার্লস ডিকেন্সের লেখা ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’-এ মূল চরিত্র, বা খলনায়ক এটি।
হুকুম তামিল না নাগরিক সুরক্ষা, কোনটা কর্তব্য?
ঔপনিবেশিক আমলে মূলত দমনমূলক শক্তি হিসেবে পুলিশকে গড়ে তোলা হয়েছিল। উত্তর-ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র নিজের স্বার্থে সেই ব্যবস্থাকেই বজায় রাখছে। লিখছেন অর্ধেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
স্রেফ দুশ্চিন্তা করে আদৌ লাভ হবে কোনও?
এআই নিয়ে ভয় থাকুক বা আশা, মোদ্দা কথা হল, এই প্রযুক্তিটি আরো ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হবে কাজ-কর্মে। কাজেই ঘাবড়ে না থেকে এআই সম্পর্কে প্রত্যেকের সচেতনতা বৃদ্ধিই জরুরি। লিখছেন পল্লব ঘোষ
আমার দুর্গা বাঁচতে শিখেছে নিজেই নিজের শর্তে
আর জি কর ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের পর পুনরায় দুর্গা নানা কল্পিত মূর্তিতে। তবে এই উৎসবে বিচারের, সুরক্ষার দাবি নানা ভাবে পূজাপ্রাঙ্গণে ঢেউ তুলবে, এটাই দুর্গার কাছে প্রত্যাশা। লিখছেন শাশ্বতী ঘোষ
সরকারি হাসপাতালে কর্মবিরতি কতটা নৈতিক?
জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে ফিরে অন্য পদ্ধতিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার যে সিধান্ত নিয়েছেন, তা অভিনন্দনযোগ্য। লিখছেন অনির্বাণ মুখোপাধ্যায়
তাঁর থিয়েটারের জন্য চালু হয়েছিল স্পেশাল ট্রেন
তামিলনাড়ুর বালামণির নাটক উত্তুঙ্গ জনপ্রিয়তার জন্য গ্রেট সাউথ ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানি দু’টি স্পেশাল ট্রেন চালু করে— ‘বালামণি এক্সপ্রেস’।
ধর্ষণকাণ্ড, ন্যায়বিচার, অতঃপর?
আরজি করে নির্যাতিতার বিচারে উত্তাল কলকাতা শহর সহ গোটা দেশ। এক মেয়ের ধর্ষণ-মৃত্যুর বিচার চেয়ে উত্তাল শহরে বসে ‘নো মাই নেম’ আমায় এই কথাগুলোই ভাবাতে থাকে অনর্গল। বিচার চাইব কোথায়, যদি কাঠামোতেই থাকে অবিচারের বীজ? যদি সমাজ-সংসারই না বোঝে যে, নারীর শরীর তার বারোয়ারি সম্পত্তি নয়, তাদের কাছে কী প্রত্যাশা রাখব?
শিশুদের স্ক্রিন-টাইমে লাগাম পরানো অসম্ভব?
স্মার্টফোন ব্যবহার শিশুদের বিপুল ক্ষতি করছে। ভারতেও ইউরোপীয় দেশগুলির মতো নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়ন জরুরি। লিখছেন মৃন্ময় চন্দ
জেরিয়াট্রিক্স, যাঁর জন্ম সেই ১৪৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। কিন্তু বুড়ো বলে বিবেচিত করলে ঘোর আপত্তি তাঁর। ‘অ্যাস্টারিক্স অ্যাট দ্য অলিম্পিক গেমস’-র এক বিখ্যাত চরিত্র তিনি।
যুদ্ধোন্মত্ত পশ্চিম এশিয়া, নখদন্তহীন পাশ্চাত্য
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে 'ডেটারেন্স' বলে আর কিছু নেই। পশ্চিম ইউরোপ ও আমেরিকাকে স্রেফ উপদেশ দিয়েই ক্ষান্ত হতে হচ্ছে। ফলে নেতানইয়াহু-দের পোয়াবারো। লিখছেন সৌরদীপ চট্টোপাধ্যায়
নিজের ভাষাকে ভালোবাসা মানে প্রাদেশিকতা?
ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের জন্য আন্দোলন এবং তার পরে আইন তৈরি হয়ে গিয়ে অনেক দশক পর হলেও অস্মিতা ও প্রাদেশিক নিয়ে বিতর্ক ঘুচল না। লিখছেন আবাহন দত্ত
বিচার সবাই চায়, প্রশ্ন হল, তা মিলবে কবে?
সর্বত্রই অভাব ও অপ্রতুলতা। বিচারকের সংখ্যা কম। আদালতের পরিকাঠামোয় প্রচুর খামতি। ফলে ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টও কার্যকরী হয়ে উঠতে পারছে না। লিখছেন বোলান গঙ্গোপাধ্যায়
বাঙালির আগমনী আসলে কন্যার ঘরে ফেরার গান। সেখানে নিত্য দিনের সংসারের মান-অভিমান, মিলন-বিরহই মূল সুরটা বেঁধে দেয়। লিখছেন সমিধশংকর চক্রবর্তী
অন্তর্বর্তী প্রশাসন হিংসা বন্ধ করতে ব্যর্থ কেন?
শুধু ভারতের পূর্ব দিকের পড়শি দেশেই নয়, সীমান্তের এ পারেও হিন্দু-মুসলমানের যুক্ত সাধনার ক্ষেত্র সুফি মাজার ও দরগার বিরুদ্ধে তবলিগ জামাত-এর তরফে প্রচার চালানো হচ্ছে। লিখছেন মিলন দত্ত
স্বর্গীয় হাতি ঐরাবতের নাম নিয়ে রয়েছে নানা মত। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই জলের সঙ্গে তার যোগসূত্র পাওয়া যায়। অর্থাৎ ইরাবত থেকে তার জন্ম বলেই নাম হয়েছে ঐরাবত।
নারীদের সুরক্ষা এবং পরিসংখ্যানের ফাঁকফোকর
স্রেফ এনসিআরবি- র তথ্য থেকে কোনও রাজ্যে নারীদের বিরুদ্ধে অপরাধের সম্পূর্ণ ছবিটা বোঝা সম্ভব? লিখছেন মৈত্রীশ ঘটক ও তনিকা চক্রবর্তী
গোরক্ষক, না কি দেশের নয়া ঠ্যাঙাড়ের দলবল
আরিয়ান মিশ্র। সাবির মল্লিক। গো-রক্ষার অজুহাতে হিংসার বলি। লোকসভা ভোটে বিজেপির ধাক্কা খাওয়ার পরও এই ধরনের হিংসাত্মক কার্যকলাপ কমেনি। লিখেছেন অর্ণব সাহা
নয়া দিল্লির বিদেশনীতি আরও নমনীয় হবে?
আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার প্রমাণ করেছে, সব পক্ষের সঙ্গে সমঝোতার রাস্তা খোলা না থাকলে ভারতেরই বিপদ। লিখছেন কিংশুক বন্দ্যোপাধ্যায়
জলবায়ু পাল্টাতে থাকায় খাবারও নাগালের বাইরে!
খাবারের মূল্যবৃদ্ধি প্রায় চিরস্থায়ী বন্ধবস্তে পরিণত। সাবেকি উপায়ে তা সামলানোও অসম্ভব। লিখছেন রঞ্জন সেন
প্রান্তিকের মধ্যে প্রান্তিক যে মানুষ
উত্তরপ্রদেশের হাথরসের নির্যাতিতার অপরাধ ছিল সে দলিত। এই সমাজে মেয়েরা কেবলমাত্র লিঙ্গগত বৈষম্যের শিকার হয় না। তাঁদের জীবনে প্রভাব ফেলে ধর্মীয়, জাতপাতগত এবং বর্ণগত পরিচয়ও।
বাংলাদেশ গন আন্দোলনের জেরে ৫ অগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে 'আশ্রয়' নিয়েছেন শেখ হাসিনা। তারপরেই মামলার পাহাড় জমে উঠছে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। এই অবস্থায় কেমন আছে এখন বাংলাদেশ?
পরীক্ষার মূল যে উদ্দেশ্য, তা পূরণ হচ্ছে কি
বর্তমান সমাজে শিক্ষা যে একটি পণ্যে পরিণত, তা নিয়ে তর্কের অবকাশ নেই। কিন্তু সেই পণ্য নিয়ে ব্যবসার রূপটা ভবিষ্যতের নিরিখে এতটা ক্ষতিকর হবে কেন? লিখছেন মানস মাইতি
ইতিহাস তো আদতে মূর্তি ভাঙাগড়ার আখ্যান
শিবাজি থেকে মুজিবুর। লেনিন থেকে বিদ্যাসাগর। মূর্তিপূজার দেশে নিষ্প্রাণ কাঠ-পাথরেরও রাজনৈতিক ব্যঞ্জনা ব্যাপক। লিখছেন পার্থপ্রতিম বিশ্বাস
এক নিঃশব্দ বিপ্লব, মেয়েদের ডানা মেলার স্বপ্ন
মেয়েদের পিঠে জুড়ে দেওয়া হয়েছে দুটো ডানা ঠিক সাইকেলের চাকার মতো। একটি গতি তো, অন্যটার নাম উচ্চাশা। এই সাইকেলে চড়েই কিশোরীরা এগিয়ে যাচ্ছে গ্রাম পেরিয়ে শহরে। কিন্তু ঋতুমতী হয়ে গেলে ‘মেয়ে বড় হচ্ছে’ বলে পড়াশোনা বন্ধ হয় আজও এই সমাজে।