‘জুলিয়াস সিজারে’র গল্পটা মনে আছে তো? পম্পির বিদ্রোহ দমন করে সিজার (যীশু দাশ) ফিরেছেন রোমে। এখন তিনি দোর্দণ্ডপ্রতাপ। এইবারে যদি নিজেকে মহারাজাধিরাজ ঘোষণা করে বসেন সিজার, তবে আর দেখতে হবে না!
কলকাতায় ফিরে সেইবার বইমেলায় গেলাম প্রথমবার। কলকাতা থেকে দিল্লি যাওয়ার আগে যখন আনন্দবাজারে কাজ করেছিলাম তখন 'রান্নার বই' নামে লীলা মজুমদারের একটা বই আনন্দ পাবলিশার্স থেকে বেড়িয়ে ছিল। সেই
একটি ইংরেজ আমলের ঘড়ি আমাদের ঘরের ভিতর বেজে যায়। যেন পার্ক স্ট্রিটের কবরখানা। আমি তোমাকে রামপ্রসাদ শুনিয়েছিলাম একদিন। নদীর জল থেকে উঠে আসছিল এক পোড়া বাঙালির দেহ। অল্প অল্প ধোঁয়া তখনও গায়ে ল
আগের পর্ব[১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১১] [১২] শ্রীলঙ্কার দক্ষিণতম প্রান্তে অবস্থিত মিরিশ্যায় পৌঁছে স্বর্ণলঙ্কার ১২তম পর্ব শেষ হয়েছিল। পরবর্তী ভ্রমণ অভিজ্ঞতা মিরিশ্যাকে ঘিরেই, যা ‘সিংহল সমুদ্
যেকোনও সাধারণ তাসের প্যাকেট দেখলে তুমি দেখবে রুইতনের বাদশার একটা চোখ। কিন্তু এটা তো সাধারণ প্যাকেট নয়। এগুলো ম্যাজিক কার্ড। তাই এখানে দুটো করেই চোখ আছে। আর সেগুলো হল জ্ঞানচক্ষু। এবার মন দি